দেশি পিঠার সঙ্গে জমজমাট আড্ডা

 

‘‘দেশি পিঠার সঙ্গে জমজমাট আড্ডা’’

শীতের বিকেল খুবই ছোট। তেমনই এক বিকেলে আয়োজন করা হয় পৌষ পার্বণের পিঠা উৎসব। শীতকালে বাংলার প্রতিটি ঘরেই তৈরি হয় নানা স্বাদের পিঠা। অঞ্চলভেদেও পিঠার আছে ভিন্নতা। উৎসবেও দেখা গেল সেই আবহ। ঘরোয়া আবহে পুরো আয়োজন উপভোগ করেছেন অতিথিরা। ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীতে আয়োজন করা হয় বিভিন্ন এলাকার পিঠা নিয়ে উৎসব। ওমেন কালিনারি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নাজমা হুদার উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ঐতিহ্যবাহী পিঠার স্বাদ নেন আগত লোকজন। শুধু পিঠা প্রদর্শন ও খাওয়া নয়, পিঠা বানানোর সরঞ্জামও বিক্রি করেছেন কেউ কেউ।

মুগডাল দিয়ে তৈরি নকশা করা এই পিঠা খেতেও সুস্বাদু।

অনলাইনে পিঠার দোকান ‘দেশের বাড়ি’র উদ্যোক্তা সোনিয়া আক্তার এনেছিলেন এই কাঁঠালপাতায় তালের পিঠা।

ছাদের ওপর চলা এই পৌষ-পার্বণ পিঠা উৎসবে খেতে খেতে আড্ডা দিচ্ছেন আগত লোকজন।

চট্টগ্রামের সাদা দুধপুলি।

ছাদের একপাশেই চুলা বসিয়ে তৈরি হচ্ছে গরম-গরম পিঠা।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রি স্কিল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মো. মহিউদ্দিন হেলাল।

আনন্দ নিয়ে পিঠা খাচ্ছেন এক অতিথি।

পিঠা তৈরির নানা সরঞ্জাম বিক্রি করছিল ‘নুফা রান্নাঘর’ নামক একটি স্টল।

লোহার কড়াইতে গরম-গরম চিতই পিঠা।

সবুজ পালংশাকে তৈরি পাটিসাপটা পিঠা।

মুন্সিগঞ্জের পিঠা তেলে ভাজা নারিকেল পুলি।

No comments:

Post a Comment